পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ হল টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যাওয়া। এটি উদ্বেগ, মানসিক চাপ, এবং শারীরিক অসুস্থতার কারণেও হতে পারে।
টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যাওয়া পুরুষদের যৌন সক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। এটি তাদের যৌন ক্ষমতা কমাতে পারে।

পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ হল টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যাওয়া। উদ্বেগ, মানসিক চাপ, এবং শারীরিক অসুস্থতাও একটি ভূমিকা পালন করে।
যৌন সক্ষমতা সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা
যৌন সক্ষমতা একটি জটিল বিষয়। এটি শারীরিক, মানসিক এবং মানসিক কারণগুলির সমন্বয়ে গঠিত। আমাদের প্রথমে এর সংজ্ঞা বুঝতে হবে।
যৌন সক্ষমতা বোঝায় একজন ব্যক্তির যৌন কার্যকলাপে অংশগ্রহণ করার ক্ষমতা। এবং উপভোগ করার ক্ষমতাও।
স্বাভাবিক যৌন সক্ষমতা বোঝায় একজন ব্যক্তির যৌন কার্যকলাপে স্বাভাবিকভাবে অংশগ্রহণ করার ক্ষমতা। এবং উপভোগ করার ক্ষমতাও।
যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার লক্ষণগুলি বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। এটি একজন ব্যক্তির যৌন জীবনের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে।
যৌন সক্ষমতার সংজ্ঞা
যৌন সক্ষমতার সংজ্ঞা বোঝার জন্য, আমাদের এর বিভিন্ন দিক বিবেচনা করতে হবে। এটি শারীরিক, মানসিক এবং মানসিক কারণগুলির একটি সমন্বয়।
স্বাভাবিক যৌন সক্ষমতার মাপকাঠি
স্বাভাবিক যৌন সক্ষমতার মাপকাঠি বোঝার জন্য, আমাদের বিভিন্ন কারণ বিবেচনা করতে হবে। যেমন বয়স, স্বাস্থ্য, এবং মানসিক অবস্থা।
যৌন সক্ষমতা কমার প্রাথমিক লক্ষণ
যৌন সক্ষমতা কমার প্রাথমিক লক্ষণগুলি বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। এটি একজন ব্যক্তির যৌন জীবনের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে।
এই লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে যৌন আকাঙ্ক্ষা হ্রাস, যৌন কার্যকলাপে অংশগ্রহণ করার ক্ষমতা হ্রাস, এবং যৌন সম্পর্কের সমস্যা।

যেসব কারণে পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ
পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ অনেক রকম। টেস্টোস্টেরন হরমোনের কম থাকা একটি প্রধান কারণ। উদ্বেগ, মানসিক চাপ, এবং শারীরিক অসুস্থতাও একই কারণের মধ্যে আসে।
যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কিছু কারণ দেওয়া হলো:
- টেস্টোস্টেরন হরমোনের অভাব
- উদ্বেগ ও মানসিক চাপ
- শারীরিক অসুস্থতা
-
অপর্যাপ্ত ঘুম ও ক্লান্তি: পর্যাপ্ত বিশ্রাম না নিলে শরীরের হরমোন ব্যালেন্স নষ্ট হয়, যা যৌনশক্তি কমিয়ে দেয়।
-
অতিরিক্ত পর্নোগ্রাফি দেখা: অতিরিক্ত পর্নোগ্রাফি দেখার ফলে মানসিক ও শারীরিকভাবে স্বাভাবিক যৌনজীবন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
- . সম্পর্কের সমস্যা : সম্পর্কের সমস্যা বা আবেগিক দূরত্ব যৌন ইচ্ছা কমিয়ে দিতে পারে। সঙ্গীর সাথে যোগাযোগের অভাব, অবিশ্বাস বা অতীতের অভিজ্ঞতা যৌন আকাঙ্ক্ষাকে প্রভাবিত করতে পারে। আবেগিক সংযোগ ছাড়া শারীরিক সম্পর্ক কঠিন হয়ে উঠতে পারে।
- পুষ্টির অভাব : সঠিক পুষ্টির অভাব যৌনশক্তি কমিয়ে দিতে পারে। ভিটামিন এবং মিনারেলের ঘাটতি হরমোনের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে এবং শারীরিক শক্তি কমিয়ে দেয়। বিশেষ করে জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন ডি যৌন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
এই কারণগুলি পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে। সুতরাং, এই কারণগুলি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

হরমোনাল ভারসাম্যহীনতার প্রভাব
হরমোনাল ভারসাম্যহীনতা পুরুষদের যৌন সক্ষমতা হ্রাস করতে পারে। এটি টেস্টোস্টেরন হরমোনের অসামঞ্জস্যতার কারণে। এই হরমোন পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
টেস্টোস্টেরন হরমোনের ভূমিকা
টেস্টোস্টেরন হরমোন পুরুষদের যৌন বৈশিষ্ট্য গঠনে গুরুত্বপূর্ণ। এটি যৌন কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এর অভাব বা অতিরিক্ত উপস্থিতি হরমোনাল ভারসাম্যহীনতার দিকে নিয়ে যায়।
হরমোন কমার কারণসমূহ
হরমোন কমে যাওয়ার কারণ বুঝতে হলে, আমাদের এর কারণগুলি খুঁজে বের করতে হবে। বয়স বাড়ার সাথে টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যেতে পারে। কিন্তু অন্যান্য কারণও আছে, যেমন মানসিক চাপ এবং অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন।
হরমোন পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা
হরমোনাল ভারসাম্যহীনতা নির্ণয়ের জন্য হরমোন পরীক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই পরীক্ষাগুলি সঠিক রোগ নির্ণয়ে সাহায্য করে। এটি উপযুক্ত চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করতে সহায়তা করে।
যদি আপনি হরমোনাল ভারসাম্যহীনতার লক্ষণ দেখেন, তাহলে চিকিৎসকের সাথে দ্রুত পরামর্শ নিন।
জীবনযাপন পদ্ধতির প্রভাব
জীবনযাপন পদ্ধতি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি পুরুষদের যৌন সক্ষমতা হ্রাস করতে পারে। সুস্থ জীবনযাপন পদ্ধতি অনুসরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য।
জীবনযাপন পদ্ধতির প্রভাব বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে:
- নিয়মিত ব্যায়াম করা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করা যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- পর্যাপ্ত ঘুম নেওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
জীবনযাপন পদ্ধতির প্রভাব সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন পদ্ধতি অনুসরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
মানসিক স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্ক
মানসিক স্বাস্থ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি পুরুষদের যৌন সক্ষমতা হ্রাস করতে পারে। উদ্বেগ এবং মানসিক চাপ মানসিক স্বাস্থ্যের উপর বেশ প্রভাব ফেলতে পারে।
উদ্বেগ ও মানসিক চাপের প্রভাব
উদ্বেগ এবং মানসিক চাপ মানসিক স্বাস্থ্যের উপর বেশ প্রভাব ফেলতে পারে। এটি পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে।
সম্পর্কের সমস্যা এবং মানসিক চাপ মানসিক স্বাস্থ্যের উপর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে।
সম্পর্কের সমস্যার প্রভাব
সম্পর্কের সমস্যা মানসিক স্বাস্থ্যের উপর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। এটি পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে।
মানসিক স্বাস্থ্য, উদ্বেগ, মানসিক চাপ, এবং সম্পর্কের সমস্যা সবই পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে।
শারীরিক অসুস্থতার প্রভাব
শারীরিক অসুস্থতা পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমাতে পারে। এটি রক্তচাপ, মধুমেহ, এবং হৃদরোগের মতো স্বাস্থ্য সমস্যার সাথে সম্পর্কিত।
শারীরিক অসুস্থতা যৌন সক্ষমতা কমাতে পারে কারণগুলি হল:
- শরীরের রক্ত প্রবাহ কমে যাওয়া
- হরমোনের ভারসাম্যহীনতা
- মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন পদ্ধতি অনুসরণ করে শারীরিক অসুস্থতার প্রভাব কমানো সম্ভব। নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাদ্য, এবং পর্যাপ্ত ঘুম গুরুত্বপূর্ণ।
ঔষধ ও চিকিৎসার প্রভাব
পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে ঔষধ এবং চিকিৎসা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিভিন্ন ঔষধ যেমন অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট, অ্যান্টিহাইপারটেনসিভ, এবং অ্যান্টিসাইকোটিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে যৌন সক্ষমতা কমে যেতে পারে।
চিকিৎসা পদ্ধতির প্রভাবও উল্লেখযোগ্য। নিম্নলিখিত তথ্যগুলি বিবেচনা করা যাক:
- বিভিন্ন ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যৌন সক্ষমতা কমে যেতে পারে।
- চিকিৎসা পদ্ধতির প্রভাব যৌন সক্ষমতার উপর পড়তে পারে।
- সঠিক চিকিৎসা পরামর্শ এবং ঔষধ ব্যবহার যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়া প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
অতএব, যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ বোঝার জন্য এবং সঠিক চিকিৎসা পরামর্শ গ্রহণের জন্য ঔষধ এবং চিকিৎসার প্রভাব বিবেচনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
প্রতিরোধ ও চিকিৎসার উপায়
পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা। এই সমস্যাগুলি প্রতিরোধ ও চিকিৎসার মাধ্যমে সমাধান করা যায়। জীবনযাপন পরিবর্তন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসরণ করে এই সমস্যাগুলি কাটিয়ে উঠতে পারেন।
জীবনযাপন পরিবর্তনের গুরুত্ব
জীবনযাপন পরিবর্তন হল একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে। নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাদ্য, এবং যথেষ্ট ঘুম নেওয়া জীবনযাপন পরিবর্তনের কয়েকটি উপায়।
চিকিৎসকের পরামর্শের প্রয়োজনীয়তা
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসরণ করে পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ সনাক্ত করা যায়। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসরণ করে সঠিক চিকিৎসা ও প্রতিরোধ করা যায়। জীবনযাপন পরিবর্তন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসরণ করে পুরুষদের যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে এমন সমস্যাগুলি সমাধান করা যায়।
যৌন সক্ষমতা বাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায়
যৌন সক্ষমতা বাড়াতে প্রাকৃতিক উপায় খুঁজে পেতে পুরুষরা চাইতে পারেন। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং পুষ্টি গ্রহণ করা সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
যৌন সক্ষমতা বাড়ানোর কিছু উপায় হল:
- নিয়মিত ব্যায়াম করা
- স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ কর
- মানসিক চাপ কমানো : পর্যাপ্ত ঘুম, ধ্যান ও শিথিলকরণ কৌশল অনুশীলন করুন।কিছু খাদ্য যৌন সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। লবঙ্গ, আদা, এবং শিলাজিত এই ধরনের খাদ্য।প্রাকৃতিক উপায়ে যৌন সক্ষমতা বাড়াতে পুরুষরা পারেন। এটি তাদের স্বাস্থ্যকেও উন্নত করতে সাহায্য করে।
-
পর্যাপ্ত ঘুম
-
সুবিধা:
১. দেহ ঘড়ির সাথে মিল: রাত ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত ঘুমানো মানে আপনি ঘর অন্ধকার করে ঘুমালে মেলাটোনিন হরমোনের উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে এবং গভীর ঘুমে সাহায্য করে।
২. শারীরিক পুনরুদ্ধার: রাতের প্রথম দিকের ঘুম শারীরিক পুনরুদ্ধারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে শরীরের টিস্যু মেরামত এবং বৃদ্ধি হয়।
৩. মানসিক সুস্থতা: পর্যাপ্ত ঘুম মানসিক চাপ কমাতে এবং মেজাজ স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে।
অসুবিধা:
১. অসম্পূর্ণ ঘুম: রাত ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত মাত্র ৪ ঘণ্টা ঘুমানো পর্যাপ্ত নয়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের সাধারণত ৭-৯ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন।
২. ঘুমের অভাবের প্রভাব: পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ক্লান্তি, মনোযোগের অভাব, এবং দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং স্থূলতা হতে পারে।
৩. সামাজিক এবং কাজের জীবনে প্রভাব: এই ঘুমের সময়সূচী সামাজিক কাজের সময়ের সাথে মিল নাও থাকতে পারে, যা সামাজিক জীবন এবং কর্মক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
কী করবেন?
- ঘুমের সময় বাড়ান: যদি সম্ভব হয়, রাত ১০টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত ঘুমানোর চেষ্টা করুন। এটি আপনাকে ৮ ঘণ্টা ঘুম দেবে, যা একটি আদর্শ ঘুমের সময়।
- ঘুমের পরিবেশ উন্নত করুন: অন্ধকার, শান্ত এবং ঠান্ডা ঘর ঘুমের জন্য আদর্শ। মোবাইল ফোন এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস বন্ধ রাখুন।
- নিয়মিত রুটিন তৈরি করুন: প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যান এবং একই সময়ে উঠুন। এটি আপনার শরীরকে একটি নিয়মিত ঘুমের চক্রে অভ্যস্ত করবে।
সমাপ্তি
এখন আমাদের যৌন সক্ষমতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য শেষ হয়ে গেছে। আমরা পুরুষদের যৌন ক্ষমতা হ্রাসের কারণগুলো বিশ্লেষণ করেছি। এগুলো হল হরমোনাল ভারসাম্যহীনতা, মানসিক সমস্যা এবং জীবনযাপনের ধরন।
আমরা প্রতিরোধ এবং চিকিত্সার বিভিন্ন পদ্ধতি নিয়েও আলোচনা করেছি।
এখন আমরা স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় বলব। এটি পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করবে। তাই আপনাদের পরামর্শ দিচ্ছি, চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন এবং আপনার জীবনকে পরিবর্তন করুন।
FAQ
টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যাওয়ার লক্ষণ কী?
টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যাওয়ার লক্ষণ হল ক্লান্তি এবং ক্ষুধাহীনতা। চুলের পাতলাপনা এবং মন খারাপ থাকা দেখা দেয়। যৌনক্রিয়ায় কমতি এবং লিঙ্গের উত্তেজনা কমে যাওয়া হল অন্যান্য লক্ষণ।
টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায় কী?
টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করুন। পর্যাপ্ত ঘুম এবং স্ট্রেস ব্যবস্থাপনা করুন। প্রোটিন ও ভিটামিন গ্রহণ করুন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
পুরুষের যৌবন ধরে রাখার উপায় কী?
পুরুষের যৌবন ধরে রাখার জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করুন। ব্যায়াম করুন। ঠিক মতো ঘুম নিন। কম স্ট্রেস করুন।
ভুল খাদ্যাভ্যাসের সংশোধন করুন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের সহায়তা নিন।
ছেলেদের হরমোনের সমস্যা দূর করার উপায় কী?
ছেলেদের হরমোনের সমস্যা দূর করার জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করুন। ব্যায়াম করুন। ঠিক মতো ঘুম নিন।
কম স্ট্রেস করুন। ভুল খাদ্যাভ্যাসের সংশোধন করুন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের সহায়তা নিন।
প্রতিদিন সহবাস করার উপকারিতা কী?
প্রতিদিন সহবাস করার উপকারিতা হল শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখা। স্ট্রেস ও অস্বস্তি কমানো।
সম্পর্ক শক্তিশালী করা। যৌন উত্তেজনা বাড়ানো। সহবাসের মাধ্যমে হর্মোন ভারসাম্য ধরে রাখা।
বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক করলে কী হয়?
বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক করলে পরবর্তী জীবনে সমস্যা হতে পারে। অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ ও কুচক্রে জড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি থাকে।
সেক্সে রসুনের উপকারিতা কী?
সেক্সে রসুনের উপকারিতা হল যৌন উত্তেজনা বাড়ানো। রক্তস্রোত উন্নত করা।
টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি করা। প্রোস্টেট স্বাস্থ্য উন্নত করা।
টেস্টোস্টেরন এর স্বাভাবিক মাত্রা কত?
পুরুষদের রক্তে টেস্টোস্টেরন হরমোনের স্বাভাবিক মাত্রা প্রায় 300-1000 ng/dL। এই মাত্রা থেকে বেশি অথবা কম হলে যৌন সক্ষমতার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
যৌনক্রিয়ায় ব্যর্থতার কারণ কী?
যৌনক্রিয়ায় ব্যর্থতার কারণ হতে পারে টেস্টোস্টেরন হরমোনের অভাব। উদ্বেগ এবং মানসিক চাপ।
শারীরিক অসুস্থতা এবং চিকিৎসা জনিত কারণ। প্রবেশিকা সংক্রমণ এবং শারীরিক ক্ষতি।
পুরুষদের মধ্যে কম টেস্টোস্টেরন কারণ, লক্ষণ কী?
পুরুষদের মধ্যে কম টেস্টোস্টেরন হতে পারে বয়স বৃদ্ধি। উদ্বেগ এবং মানসিক চাপ।
শারীরিক অসুস্থতা এবং ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে। ক্লান্তি, ক্ষুধাহীনতা, চুলের পাতলাপনা।
মন খারাপ থাকা, যৌনক্রিয়ায় কমতি এবং লিঙ্গের উত্তেজনা কমে যাওয়া।
পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধির ১০ উপায়?
পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধির ১০ উপায় হল স্বাস্থ্যকর খাবার-পানীয় গ্রহণ। ব্যায়াম ও ফিটনেস করা।
কম স্ট্রেস করা। পর্যাপ্ত ঘুম নেওয়া। বিশ্রাম ও আরাম করা।
মাদক-সুরা এড়ানো। রসুন, মাংস পাতা, ব্রকলির মতো খাদ্য খাওয়া। প্রস্রাব পরীক্ষা করা।
প্রয়োজনে ওষুধ গ্রহণ। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।
পুরুষদের মধ্যে যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ কী?
পুরুষদের মধ্যে যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে টেস্টোস্টেরন হরমোনের অভাব। উদ্বেগ এবং মানসিক চাপ।
শারীরিক অসুস্থতা এবং চিকিৎসা জনিত কারণ। প্রবেশিকা সংক্রমণ এবং শারীরিক ক্ষতি।
অণ্ডকোষের সমস্যা কী?
অণ্ডকোষের সমস্যা হল অণ্ডকোষ ক্ষুদ্র হওয়া। অণ্ডকোষ সংক্রমণ।
অণ্ডকোষের উপার্জন সমস্যা। এতে টেস্টোস্টেরন হরমোন উৎপাদন কম হয়।
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন কী?
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন হল একটি যৌন সমস্যা। পুরুষের লিঙ্গ যথেষ্ট শক্ত, কঠিন ও স্থিতিশীল হয় না।
এটি পুরুষের যৌন সক্ষমতা কমাতে পারে।
প্রিম্যাচিওর কী?
প্রিম্যাচিওর হল একটি যৌন সমস্যা। পুরুষ যৌনক্রিয়ায় অস্বাভাবিক দ্রুত শীঘ্রপতন হয়।
এতে পুরুষের যৌন সক্ষমতা কমে যেতে পারে।